Your Cart
:
Qty:
Qty:
নীলমণি লতানো গাছ। ওপরের দিকটা ঝাঁকড়া। পাতা নেই বললেই চলে। ডালপালাগুলো ফুলে ফুলে ঢাকা। পাশ দিয়ে গেলে নজর কাড়ছে। জানান দিচ্ছে বসন্তের। ঝরা ফুলে গাছতলাটা হয়েছে মনোরম। যেন নীল নকশার মাদুর পাতা।
বৃক্ষটির আদি বাস ব্যাংককে।বিদেশি হলেও ইদানীং বাংলাদেশের কোথাও কোথাও গাছটি দেখা যায়। গাছের পাতা খুব খসখসে। অনেকেই গাছটিকে ‘সেন্ড পেপার লতা’ বলেন। বৈজ্ঞানিক নাম petrea volubilis।
আকর্ষণীয় এই ফুলে কোনো গন্ধ নেই। তবে ফুলে প্রচুর মধু হয়। তাই ফুলটির আশপাশে ভ্রমর ও মৌমাছির আনাগোনা থাকে। যেকোনো ধরনের মাটিতে জন্মায়।বসন্তে প্রচুর ফুল ফোটায় রূপ হয় অপরূপ। শীতে ফুল কমতে থাকে। নীলরঙা প্রতিটি ফুলে পাঁচটি করে পাপড়ি থাকে আর নিচে থাকে একটু বড় আকারের হালকা নীল রঙের পাঁচটি বৃন্ত। প্রতিটি পুষ্পমঞ্জরিতে ১০ থেকে ৩০ বা তারও বেশি ফুল থাকে। ছোট ফুলগুলো সাজানো থাকে লম্বা পুষ্পমঞ্জরিতে। ফোটার চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে পাপড়িগুলো ঝরে পড়ে। তবে নীল রঙের বৃন্তগুলো থেকে যায় অনেক দিন।